শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪, ০৮:৪২ পূর্বাহ্ন

উপ-সম্পাদক :: দিদার সরদার
প্রধান সম্পাদক :: সমীর কুমার চাকলাদার
প্রকাশক ও সম্পাদক :: কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদক :: মাসুদ রানা
সহ-সম্পাদক :: এস.এম জুলফিকার
প্রধান নির্বাহী সম্পাদক :: মামুন তালুকদার
নির্বাহী সম্পাদক :: সাইফুল ইসলাম
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক :: আবুল কালাম আজাদ
সংবাদ শিরোনাম :
ফুলকুঁড়ি আসর এর ফাইনাল ক্রিকেট টুর্নামেন্টের অনুষ্ঠিত আওয়ামী ঘরানার বিতর্কিত লোকদের দিয়ে উজিরপুর উপজেলা শ্রমিক দলের কমিটি গঠন করার তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন সান্টু খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি ও তারেক রহমানের সুস্থতা কামনায় গৌরনদীতে দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত গৌরনদীতে এতিমখানা ও মাদ্রাসার দরিদ্র, অসহায় শিক্ষার্থীদের মাঝে ঈদ বস্ত্র বিতরণ ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত বরিশালে বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের কারাবন্ধী ও রাজপথে সাহসী সৈনিকদের সম্মানে ইফতার দোয়া মোনাজাত অনুষ্ঠিত আদালতে মামলা চলমান থাকা অবস্থায়, দখিনের খবর পত্রিকা অফিসের তালা ভেঙে কোটি টাকার লুণ্ঠিত মালামাল বাড়িওয়ালার পাঁচ তলা থেকে উদ্ধার, মামলা নিতে পুলিশের রহস্যজনক ভূমিকা গলাচিপা উপজেলা প্রেসক্লাবের কমিটি গঠন, সভাপতি হাফিজ, সম্পাদক রুবেল চোখের জলে বরিশাল প্রেসক্লাব সভাপতি কাজী বাবুলকে চির বিদায় বিএনপি নেতা জহির উদ্দিন স্বপন কারামুক্ত উচ্চ আদালতে জামিন পেলেন বরিশাল মহানগর বিএনপির মীর জাহিদসহ পাঁচ নেতা
বেড়েছে মুরগি-লেবু-ডিমের দাম, কমেছে সবজির

বেড়েছে মুরগি-লেবু-ডিমের দাম, কমেছে সবজির

দখিনের খবর ডেস্ক ॥ সপ্তাহের ব্যবধানে দাম বেড়েছে মুরগি, ডিম, লেবুর। তবে দাম কমেছে আলুসহ বিভিন্ন সবজির। অপরদিকে অপরিবর্তিত রয়েছে ভোজ্যতেল, গরু ও খাসির মাংসসহ অন্যান্য পণ্যের দাম। শুক্রবার (৫ মার্চ) সকালে রাজধানীর মিরপুরের মুসলিম বাজার, ১১ নম্বর বাজার, মিরপুর কালশী বাজার ও পল্লবী এলাকা ঘুরে এসব চিত্রই দেখা গেছে। এসব বাজারে সপ্তাহের ব্যবধানে প্রতি কেজি মুলা ২০ টাকায়, শালগম ২০ টাকায়, গাজর ২০ থেকে ৩০ টাকায়, শিম ৩০ থেকে ৪০ টাকায়, বেগুন ৩০ টাকায়, করলা ৮০ টাকায়, ঢেঁড়স ৩০ থেকে ৪০ টাকায়, টমেটো ২০ টাকায়, বরবটি ৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। প্রতি পিস লাউ আকারভেদে বর্তমানে বিক্রি হচ্ছে ৩০ থেকে ৫০ টাকায়, ফুলকপি ২০ টাকায়, বাঁধাকপি বিক্রি হচ্ছে ২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। মিষ্টি কুমড়ার কেজি ৩০ টাকা, আলু বিক্রি হচ্ছে ১৫ টাকা কেজি দরে, পেঁয়াজের দাম ৩৫ টাকা কেজি। হালিতে ৫ টাকা কমে কলা বিক্রি হচ্ছে ২০ টাকায়। কাঁচা মরিচ বিক্রি হচ্ছে ৬০ থেকে ৭০ টাকা কেজি দরে। প্রতি কেজি পেঁপে ২০ থেকে ৩০ টাকায়, খিরাই ২০ থেকে টাকায়, শসা ৩০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ভেন্ডির কেজি বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকায়। মটরশুঁটির কেজি ৪০ থেকে ৫০ টাকা। প্রতি কেজি চিচিঙ্গা বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকায়। ২০ টাকা দাম বেড়ে লেবুর হালি বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকায়। এছাড়া মরিচ প্রতি কেজি ৬০ থেকে ৭০ টাকা, রসুনের কেজি ৮০ থেকে ৯০ টাকা। বাজারে প্রতি কেজি চিনি বিক্রি হচ্ছে ৬৮ থেকে ৭০ টাকায়। প্রতি কেজি বিআর-২৮ চাল বিক্রি হচ্ছে ৫২ থেকে ৫৫ টাকায়, মিনিকেট ৬৫ টাকায়, নাজির ৬৫ থেকে ৬৮ টাকায়, স্বর্ণা চাল ৪৬ থেকে ৪৭ টাকায়, পোলাওয়ের চাল ৯০ থেকে ১০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। খোলা ভোজ্যতেলের লিটার বিক্রি হচ্ছে ১৩৫ টাকায়। ৫ টাকা দাম বেড়ে প্রতি ডজন লাল ডিম বিক্রি হচ্ছে ৯০ টাকায়। হাঁসের ডিমের ডজন ১৫০ টাকা। দেশি মুরগির ডিমের ডজন ২০০ টাকা। পাকিস্তানি মুরগির ডিমের ডজন ১৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। প্রতি কেজিতে ৬০ টাকা দাম বেড়ে সোনালী মুরগি ৩০০ টাকায় ও ব্রয়লার মুরগি ১৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। লেয়ার মুরগি কেজি ২০০ টাকা। এসব বাজারে অপরিবর্তিত আছে গরু ও খাসির মাংস এবং মসলাসহ অন্যান্য পণ্যের দাম। বাজারে প্রতি কেজি খাসির মাংস ৭০০ থেকে ৭৫০ টাকায়, বকরির মাংস ৭০০ থেকে ৭৫০ টাকায়, গরুর মাংস ৫৫০ টাকায়, মহিষ ৫৫০ থেকে ৫৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এসব বাজারে প্রতি কেজি রুই মাছের দাম বেড়ে (আকারভেদে) ২৫০ থেকে ৩৫০ টাকায়, মাগুর মাছ ৬০০ টাকায়, প্রতি এক কেজি শিং মাছ (আকারভেদে) ৩০০ থেকে ৪৫০ টাকায়, মৃগেল ১১০ থেকে ১৫০ টাকায়, পাঙ্গাস ১২০ থেকে ১৫০ টাকায়, ইলিশ প্রতি কেজি (আকারভেদে) ৮৫০ থেকে ১,০০০ টাকায়, চিংড়ি প্রতি কেজি ৫০০ থেকে ৬০০ টাকায়, বোয়াল মাছ প্রতি কেজি ৪০০ থেকে ৫০০ টাকায়, কাতল ১৭০ থেকে ২৮০ টাকায়, ফোলি মাছ ৩০০ থেকে ৪০০ টাকায়, পোয়া মাছ ২০০ থেকে ২৫০ টাকায়, পাবদা মাছ ১৫০ থেকে ২৫০ টাকায়, টেংরা মাছ ১৮০ থেকে ২০০ টাকায়, টাটকিনি মাছ ১০০ টাকায়, তেলাপিয়া ১৪০ টাকায়, সিলভার কার্প ১০০ থেকে ১৪০ টাকায়, কৈ দেশি মাছ ১৫০ থেকে ৭০০ টাকায়, কাঁচকি ও মলা বিক্রি হচ্ছে ২৫০ থেকে ৪৫০ টাকায়, আইড় মাছ ৫০০ টাকায়, রিঠা মাছ ২২০ টাকায় ও কোরাল ৩০০ থেকে ৫০০ টাকায়, গুড়া বেলে ১২০ টাকায়, রূপ চাঁদা মাছ ৫০০ থেকে ৬০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। মিরপুর ১১ নম্বর বাজারের মুরগি বিক্রেতা মো. হামিদুল বলেন, খুচরা বাজারে মুরগির দাম চড়া যাচ্ছে। করোনাকালে ফার্মগুলো অনেক ক্ষতির সম্মুখীন হওয়ায় ছোট পোলট্রি ফার্মগুলো এখনো ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে পারেনি। এ ফার্মগুলোর মালিকরা এখন আর নতুন করে ব্যবসায় বিনিয়োগ করছেন না। এ কারণে চাহিদা অনুযায়ী মুরগির উৎপাদন কম। আসা করছি, ২০-২৫ দিনের মধ্যে মুরগির দাম কমে আসবে।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com